কৃষি শিক্ষা ২য় পত্র
১ম অধ্যায়ঃ মৎস্য চাষ
১। সংজ্ঞাঃ একুয়াকালচার, প্লাঙ্কটন, ফাইটো-প্লাঙ্কটন, জু-প্লাঙ্কটন, মৎস্য/মাছ প্রক্রিয়াজাতকরণ, সম্পূরক খাদ্য, মাছ সংরক্ষণ, নিরুদিকরণ, ক্যানিং, নিরাপদ মাছ সংরক্ষণ, হ্যাচারি, মৎস্য চাষ, ব্ল্যাক টাইগার, বরফজাতকরণ, রাক্ষুসে মাছ, সুষম খাদ্য।
২। মাছের চাষ পদ্ধতিঃ রাজপুঁটি, নাইলোটিকা, বাগদা ও গলদা চিংড়ী।
৩। মাছের অর্থনৈতিক গুরুত্বঃ রাজপুঁটি, নাইলোটিকা, বাগদা ও গলদা চিংড়ী।
৪। মাছের সম্পূরক খাদ্য তৈরির পদ্ধতি ও গুরুত্ব/প্রয়োজনীয়তা।
৫। নিম্নোক্ত মাছের রোগের লক্ষণ, কারণ ও প্রতিকার লিখঃ
ফুলকা পচা রোগ, পাখনা ও লেজ পচা রোগ, ক্ষত রোগ, ড্রপসি/উদরী রোগ, সাদা দাগ রোগ (হোয়াইট স্পট ভাইরাস), ফাঙ্গাল বা বাদামি ফুলকা রোগ।
৬। গলদা ও বাগদা চিংড়ীর বৈশিষ্ট্য বা পার্থক্য।
অনুধাবনমূলক প্রশ্নঃ কী/কেন/কারণ/গুরুত্ব/বৈশিষ্ট্য/পার্থক্য।
১। মাছের অর্থনৈতিক গুরুত্ব লিখ।
২। চিংড়িকে নিশাচর/সর্বভুক প্রাণী/সাদা সোনা বলা হয় কেন?
৩। মাছ পচে কেন? মাছ শুকানো হয় কেন?
৪। নিরাপদ মাছ সংরক্ষণ কেন প্রয়োজন?
৫। রাজপুঁটি/নাইলোটিকা/চিংড়ী চাষ কেন লাভজনক?
৬। কি কি কারণে মাছ রোগাক্রান্ত হয়?
৭। পুকুরের পানিতে কেন চুন দেওয়া হয়?
৮। ফাইটোপ্লাঙ্কটন/জু-প্লাঙ্কটন মাছের কোন ধরনের খাবার?
৯। ফরমালিন বিষহীন মাছ চেনার উপায় কী?
১০। মাছের প্রাকৃতিক খাদ্য বলতে কী বুঝ?
১১। মাছের রোগ প্রতিরোধের লক্ষণ।
এইচএসসি কৃষি শিক্ষা দ্বিতীয় পত্রের প্রথম অধ্যায়ের সাজেশন।
দৈনিক বাংলাদেশের সময়
0

Post a Comment